ভুবনমোহিনী মোহাম্মদ মুছা আমার শহরজুড়ে অন্ধকার,আমি আঁধারের ফেরারি, চাঁদের আলোয় তারা গুনি, অমাবশ্যায় বিচলিত প্রানে ছুটি এদিক ওদিক, গ্রাস হলো নিয়তি, তুমি ভুবনমোহিনী সুখের চাদর মুড়িয়েছো গায়ে, কোমল নির্মল শিরশির হাওয়ায় মুগ্ধ, চোখের দূরত্বে খুঁজে বেড়াও ধুমকেতুর দিগন্ত। অথচ আমি বিবর্ন, বিবর্তনের বিরূপ বিধানে, প্রহর প্রহসনের আঘাতে আঘাতে ক্ষত বিক্ষত, নিদারুণ নিষ্ঠুর নিবারন সয়ে চলেছি প্রতিনিয়ত, বলতে পারো আমি কেন তুমি নয়? তোমার মতো স্বপ্ন বিলাশের বিমোহিত হয়ে বিনয়ী নয় কেন; তুমি জানো, আমারও জানা কমতি নয়, অবলীলায় অবন্তী তুমি বিধির কল্যানে, তুমি চাইলে অবরুদ্ধ স্বরে বলতে পারো ভালোবাসা সময়ের কিঞ্চিৎ অনুভূতি অনভিপ্রেত মোহ, তবে কেন আমার বেলায় অভিন্ন নয়; হ্যাঁ আসলেই তাই, তাইতো ধুঁকছি ; ভালোবাসা আর মুগ্ধতা একাকার করেছে আমায়, নীরব নিভৃতি থাকা যায়না, আঘাতের পর আঘাত হানা দেয় অন্তরে, অন্তর তা তুমি বুঝবে কি? তোমার তো আছে বিধির লীলা, অবিনশ্বর অভিলাষ পরমতীর্থ অনায়াসী তৃপ্তি, আর আমার সেই কবে- তৃপ্তি গেলো পরবাসে, তোমার অভিজাত্য আধিপত্য শোষণে, শোষিতের প্রেষনা বরাবরেই লাঞ্ছিত, তোমার তাতে কি আসে যায়, ...